History
William Dalrymple’s sweeping statement that WhatsApp history has gripped Indians because our historians did not write for the general public has, as expected, set the cat among pigeons. For the author, such ruffled feathers mean greater interest in his new book The Golden Road, and surely, better sales.
Valmiki Jayanti is a government holiday and many institutions are shut down, but very few people know why. Some say, quite vaguely, that it celebrates the great composer of the Ramayan, Maharshi Valmiki and they are officially correct.
There is no doubt that today, the 24th of August, is a landmark day when the modern colonial city of Calcutta or Kolkata came up. True, there were human settlements in this area that were part of a zemindari possession of the famous family of Sabarna Roy Choudhury— but the great metropolis of Calcutta surely owes its founding to Job Charnock — who set up camp here.
পুরীর রথযাত্রা বাঙালিকে শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভুর কথা মনে করিয়ে দেয়, যিনি জগন্নাথের প্রতি চরম ভক্তি ও প্রেমের প্রদর্শনের জন্য পরিচিত ছিলেন।১৫১০ সালে সন্ন্যাস গ্রহণ করার পরে শ্রীচৈতন্য যখন পুরীতে পৌঁছেছিলেন, তখন তিনি এতটাই আবেগপ্রবণ হয়েছিলেন যে জগন্নাথের মূর্তিকে আলিঙ্গন করার জন্য দিকবিদিক জ্ঞানশূন্য হয়ে ছুটেছিলেন।ফলে পুরীর মন্দিরের পুরোহিতরা তাঁকে পাগল ভেবেছিল এবং বিরক্ত হয়ে চূড়ান্ত ভর্ৎসনা করেছিল ।
“ মশাই, কোন সালে জন্ম আপনার? “ কয়েক বছর আগে অবধি এরকম প্রশ্নের উত্তরে কোনও আম ভারতীয় বলতেন, “ ওই যে বছর বন্যা হল, সে বছরে” কিংবা “ভূমিকম্পের পরের বছর”। সালের অনুল্লেখ ছিল অবশ্যম্ভাবী। আর সালটা যে দিন থেকে শুরু হচ্ছে, সেই নিউ ইয়ার্স ডে বা নববর্ষের দিনটা কেউ খেয়ালই করত না।
গান্ধী জয়ন্তী দিন মনে পড়ে রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের (আরএসএস) আর হিন্দু মহাসভা কি ভাবে ক্রমাগত তাঁর বিরুদ্ধে কাজ করেছিল। শুধু তাই না, তারা ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামের থেকে সব সময় দূরত্ব বজায় রেখেছে। এমনকি ১৯৪২-এ গান্ধীজির ডাকা ‘ভারত ছাড়ো’ আন্দোলন, যাকে দেশের মুক্তিযুদ্ধের সবচেয়ে সঙ্কটময় মুহূর্ত বলা হয়, সেই সময়ও এই দুই সংস্থা ব্রিটিশ সরকারেরই পাশে ছিল, গান্ধীর দিকে নয়। মহাসভার সাভারকর ইংরেজদের সরাসরি সাহায্য না করলেও পরোক্ষ ভাবে মদত জুগিয়েছেন।
জাতিসংঘের শিক্ষা, বিজ্ঞান ও সংস্কৃতি সংস্থা ইউনেস্কো শান্তিনিকেতনকে বিশ্বের একটি সেরা ঐতিহ্যের স্থান হিসাবে চিহ্নিত করার পর থেকে প্রচুর আলোচনা ও জল্পনা শুরু হয়েছে। ইতিহাস বা সংস্কৃতি নিয়ে উৎসাহ যত বাড়ে ততই মঙ্গল। কিন্তু স্বাভাবিক প্রশ্ন : এই বিশ্ব সম্মানটি ঠিক কী আর তা বলতে কী বোঝায়?
May Day was not born in the Soviet Union — but in Capitalist America, to become a universal symbol of the rights and might of the working class. On the 1st of May 1886, the American Federations of Labour organised large assemblies of workers in Chicago and other parts of the USA.
আমরা সবাই জানি অষ্টম শতক থেকে আরব ব্যবসায়ী ও ধর্মপ্রচারকদের সঙ্গে ইসলামি সংস্কৃতি বাংলায় প্রবেশ করেছিল। তবে ১২০৪ সাল থেকে এর প্রভাব ব্যাপকভাবে অনুভূত হয় কারণ এই সময় ইখতিয়ারউদ্দিন মুহাম্মদ বিন বখতিয়ার খিলজি বাংলার সেন বংশকে উৎখাত করে শাসন ক্ষমতা দখল করেন। এভাবে বাংলা হয়ে ওঠে দিল্লির নব্য প্রতিষ্ঠিত সুলতান বংশের অন্যতম পূর্বতম প্রদেশ। এই সুলতানি বংশ আবার প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল পারস্যায়িত তুর্কদের হাতে । এই বিজয় এক নতুন যুগের সূচনা করেছিল।
When Prime Minister Modi addressed a highly publicised meeting in Bali recently and remembered ever so fondly that Indians from Odisha had gone to Bali several centuries ago to spread “Indian civilisation”, he was actually admitting more than he meant.
Aldous Huxley was among the first to brand Gandhi and his movements `anti- science’. “Tolstoyan’s and Gandhiites tell us to `return to nature’,” he said, “in other words, abandon science altogether and live like primitives”. This impression was surely in currency and, in the absence of a determined, evidence laden rebuttal, it continues to prevail. Dr Meghnad Saha once told the Russians that he and his fellow scientists had “as little regard” for Gandhi’s economic and social theories “as you ‘the Russians’ have for Tolstoy”.
Sri Aurobindo, the venerable sage of French Pondicherry, turned 75 on the very day British India – which he had quit after leading its first revolutionary war of liberation – attained Independence. The sheer coincidence was not lost then, though it is almost completely forgotten today, on the 150th anniversary of his birth.
On the 14th of August, 1947, Pakistan broke free from the erstwhile united India and that very night, India declared freedom. Amidst the euphoria and waves of support were doubts, doomsayers and opponents. This new India was not one entity but consisted of 14 British provinces and 565 princely states, with a mind boggling multiplicity of cultural identities, languages and ethnicities. Many were reminded of John Strachey’s jibe that “there is not and never was an India…no India nation, no people of India.”
Puri’s Ratha Yatra reminds Bengalis about Sri Chaitanya Mahaprabhu, who was known for his extreme demonstrations of piety and love for Jagannath. When he reached Puri after he took Sannyas in 1510, he was so overwhelmed with emotions that he rushed in a trance to embrace the image of Jagannath — and got roughed up by the priests who took him to be crazy.
The Sangh's mouthpiece, Swaraj, in its issue of June 23, 2019, insists that Syama Prasad Mookerjee had actually saved Hindu Bengalis from "imminent annihilation", and its powerful social media repeats this claim incessantly. The PM renamed Kolkata Port Trust in his name and there appears a renewed interest in Mookerjee — the founder of the Bharatiya Jana Sangh that later metamorphosed into the Bharatiya Janata Party. As the son of the most powerful Vice Chancellor of Calcutta University — Sir Ashutosh Mookerjee — Syama Prasad's academic achievements were under a bit of a cloud in the 1920s.
I must compliment the author and the publisher for coming up with this very interesting publication that would interest readers to learn more about the soul of these two neighbouring countries that were linked by geography, geology, history and God. Both nations that are so physically close to each other, however, tend to take each other for granted, and do not stretch themselves to understand the subtle nuances of each other’s cultural expressions.
We will not dwell upon the recent comment made by the new chief minister of Uttarakhand on women wearing ripped jeans. He obviously spoke for certain sections that are yet to come to terms with the newer dress preferences of Indian women. We will not even discuss individual tastes and freedoms here, because history is really not bothered about our opinions.
Preface to a collection of selected essays on Buddha and Buddhist philosophy published on the ocassion of 125 years (1892-2017) celebration of Bauddha Dharmankur Sabha (Bengal Buddhist Association) edited by Hemendu Bikash Chowdhury.
We know that as soon as the clock strikes midnight on the 31st of December, we step on a brand new year — with a bang and a lot of hope. But, strangely, we never stop to ask why do we celebrate this particular date and time? Why not, say, the first of March or the 25th of March or even on the 25th of December? This is, incidentally, not idle prattle, for all these dates have had the historic honour of actually being observed as ‘New Year’s Day’. Yes. So let’s get into the story of how we went past all these dates to arrive at the first of January.
In the 1880s, John Robert Seeley pompously announced that “India is ... only a geographical expression and does not make the territory of a nation” while John Strachey declared with equal contempt that “there never was an India… no Indian nation, no people of India”. Like other British imperialist commentators, they were both obviously underestimating the inner strength of a civilisation that had arisen over millennia of coexistence, compromise and consensus.
সরকারি মতে আজ মহাত্মা গাঁধীর জন্মের সার্ধশতবর্ষের উদ্যাপনের সমাপ্তি। এই কোভিড সংক্রমণের মাঝেও বেশ ঘটা করে উৎসব অনুষ্ঠান নিশ্চই হবে, অন্তত টিভির পর্দার জন্য। প্রচুর অর্থের বিনিময়ে যে সব কার্যক্রম ভারত সরকার গত দু’বছর ধরে কার্যকরী করলেন, সেইগুলি কতটুকু সফল হয়েছে আর সাধারণ মানুষকে গান্ধীর ভাবধারার প্রতি আকর্ষিত করেছে, তা বিচার করে কোনো লাভ নেই, শোনার লোকের অভাবে। মূর্তি স্থাপনেরও খুব একটা সুযোগ নেই, কেননা বিগত ৭২ বছরে এমন কোনো শহর বা গঞ্জ বাকি নেই, যেখানে গান্ধীকে নিয়ে ভাস্কর্যের নিদর্শন দেখা যায় না। রাস্তার নামকরণ আমাদের একটা জাতীয় বদ্ধসংস্কার, কিন্তু এ ব্যাপারেও খুব একটা অবকাশ নেই — আমরা তো কত যুগ আগেই বিভিন্ন রাজ্যে প্রধান সড়কের নাম এম জি রোড করে ফেলেছি।