Tonight is Lakshmi Puja in Bengal and much of the East, comprising of Assam, Odisha and Tripura. South India has a different tradition of worshiping Lakshmi during 3 of the 9 nights of Navaratri, which ends just five days before. This is how diversity thrives amidst unity in India, for several millennia.
আজ বাংলার ঘরে ঘরে ধনদেবী লক্ষ্মীর আরাধনা। আর অসম, ওড়িশা ও ত্রিপুরা নিয়ে গঠিত পূর্বাঞ্চলে কোজাগরী পূর্ণিমা নামে পরিচিত। পূর্বাঞ্চলে আশ্বিন মাসের পূর্ণিমাতে লক্ষ্মীকে আহ্বান করা হয়। সেখানে উত্তর এবং পশ্চিম ভারতে একটু পরে, অন্ধকার রাতে, কার্তিক মাসের অমাবস্যাতে দীপাবলি হিসাবে লক্ষ্মী পূজার জন্য প্রদীপ প্রজ্জ্বলন করা হয়। দক্ষিণে কয়েকদিন আগেই নবরাত্রি পালন অর্থাৎ ৯টি রাতের মধ্যে ৩টিতে লক্ষ্মীর পূজা করার ঐতিহ্য রয়েছে। কয়েক সহস্রাব্দ ধরে ভারতে ঐক্যের মধ্যে এভাবেই বৈচিত্র্যের বিকাশ ঘটে চলেছে।
Aldous Huxley was among the first to brand Gandhi and his movements `anti- science’. “Tolstoyan’s and Gandhiites tell us to `return to nature’,” he said, “in other words, abandon science altogether and live like primitives”. This impression was surely in currency and, in the absence of a determined, evidence laden rebuttal, it continues to prevail. Dr Meghnad Saha once told the Russians that he and his fellow scientists had “as little regard” for Gandhi’s economic and social theories “as you ‘the Russians’ have for Tolstoy”.
জাতিসংঘের শিক্ষা, বিজ্ঞান ও সংস্কৃতি সংস্থা, ইউনেস্কো, কলকাতার দুর্গা পুজোকে এক বিশেষ সম্মানে ভূষিত করেছে। এর নাম ‘ইনট্যাঞ্জিবল কালচারাল হেরিটেজ অব হিউম্যানিটি’, যার মানে সম্পূর্ণ মানব জাতির এক বিশিষ্ট সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য। এতে শুধুমাত্র গর্বিত হলে হবে না, আমাদের দায়িত্বও অনেকাংশে বেড়ে গেছে।
Narendra Modi is not all oratory or glory with trumpets – he has a long track record of boasting and bungling, and sometimes just disregarding rules and conventions as well.
গত বছর ইউনেস্কো, অর্থাৎ রাষ্ট্রপুঞ্জের শিক্ষা, বিজ্ঞান ও সংস্কৃতি সংস্থা, কলকাতার দুর্গাপুজোকে বিশাল সম্মানে ভূষিত করেছে। আমাদের শারদীয় উৎসব হল একটি ‘ইনট্যানজিবল কালচারাল হেরিটেজ অব হিউম্যানিটি’, মানে মানবজাতির এক বিশিষ্ট সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য। এই প্রথম বার কলকাতার কোনও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য এত বড় বিশ্বব্যাপী সম্মান পেয়েছে, অতএব মহানগরীর উৎফুল্ল হওয়ার যথেষ্ট কারণ আছে। ‘কিন্তু এতে রাজ্য সরকার এত উল্লসিত কেন, প্রস্তাবটি তো তৈরি করেছিলেন দক্ষ বিশেষজ্ঞরা?’— যাঁরা এই ধরনের হিংসুটে প্রশ্ন তুলছেন, তাঁরা জানেন না যে এর আগে কোনও রাজ্য সরকার এই সব বিষয়ে কোনও উৎসাহই দেখাত না। তাই শান্তিনিকেতনকেও বিশ্বসম্মান দেওয়া কষ্টকর হয়ে উঠেছিল। আমাদের ছৌ নৃত্য যখন ২০১০-এ ইউনেস্কোর স্বীকৃতি পেয়েছিল তখন কেউ জানতেই পারেনি, কেননা রাজ্যে কোনও প্রচারই হয়নি। ছৌ নিয়ে কিন্তু ওড়িশা ও ঝাড়খণ্ড মেতে উঠেছিল।
When I first met Shivendra Singh Dungarpur in 2014, he had just started his Film Heritage Foundation (FHF) in Mumbai. I was then the Chief Executive Officer of Prasar Bharati in Delhi and he wanted archivists from Doordarshan to join his proposed workshop on restoration and preservation of films and audio visual materials. He had captioned it as the ‘first Film Preservation and Restoration School India’ which was to be held in February 2015.
Sri Aurobindo, the venerable sage of French Pondicherry, turned 75 on the very day British India – which he had quit after leading its first revolutionary war of liberation – attained Independence. The sheer coincidence was not lost then, though it is almost completely forgotten today, on the 150th anniversary of his birth.
On the 14th of August, 1947, Pakistan broke free from the erstwhile united India and that very night, India declared freedom. Amidst the euphoria and waves of support were doubts, doomsayers and opponents. This new India was not one entity but consisted of 14 British provinces and 565 princely states, with a mind boggling multiplicity of cultural identities, languages and ethnicities. Many were reminded of John Strachey’s jibe that “there is not and never was an India…no India nation, no people of India.”
Puri’s Ratha Yatra reminds Bengalis about Sri Chaitanya Mahaprabhu, who was known for his extreme demonstrations of piety and love for Jagannath. When he reached Puri after he took Sannyas in 1510, he was so overwhelmed with emotions that he rushed in a trance to embrace the image of Jagannath — and got roughed up by the priests who took him to be crazy.
As fire and protests rage across the country, one is reminded of the utter lawlessness that Hobbes, Locke and Rousseau, the three classical political philosophers of the 17th and 18th centuries had referred to as the 'state of nature'. Things are not yet so bad, thankfully so, in spite of scenes of thousands of the unemployed young torching millions' worth of public property. They are up against the new Agnipath scheme that seeks to recruit some 45,000 short-time 'soldiers' into the army on a contractual basis. Modi's India has not seen such a worrisome breakdown of law and order, one that is so expressly violent and widespread in so many states.
The Sangh's mouthpiece, Swaraj, in its issue of June 23, 2019, insists that Syama Prasad Mookerjee had actually saved Hindu Bengalis from "imminent annihilation", and its powerful social media repeats this claim incessantly. The PM renamed Kolkata Port Trust in his name and there appears a renewed interest in Mookerjee — the founder of the Bharatiya Jana Sangh that later metamorphosed into the Bharatiya Janata Party. As the son of the most powerful Vice Chancellor of Calcutta University — Sir Ashutosh Mookerjee — Syama Prasad's academic achievements were under a bit of a cloud in the 1920s.
We should strengthen the Archaeological Survey of India and lessen its burden of guarding thousands of sites. Only then can it be an effective custodian of the Places of Worship Act.
The Archaeological Survey of India’s (ASI) stand at the Qutub Minar that it cannot permit Hindus to pray there may have reinforced people’s faith in plural tolerance. But such a stand has been its traditional policy.
In 2010, there were concerted attempts by a section of Muslims to start namaz at the Qutub Minar and at other prominent Islamic monuments of India. But the ASI simply refused to budge and the culture ministry’s stand was supported by the Union cabinet. The government decided to confront the demand as a law-and-order problem. The section of fanatics gave up their tantrums in the face of such determination.
The ASI’s argument is simple — there are too many contested ‘non-worshipped’ monuments that Muslims, Hindus and Buddhists are raring to claim for their prayers and for de facto possession.
>These sites do not belong to any community and are the common property of India and Indians — hence no fresh worship should be allowed so that the delicate equilibrium is maintained. Such a stand could perhaps be studied by the judiciary.
The bulldozer style of saffron politics has provoked quite a few articles from different angles, but we may like to look at the juggernaut vehicle as the latest expression of toxic masculinity – something which was quite evident in its predecessors, the horse, the motorcycle and the speedster car.
So, let’s begin with the horse. From amidst the wealth of literature on the relationship between man and the horse, we zoom directly into Adrienne C. Frie’s report in the Oxford Journal of Archaeoolgy in October 2017, on an archaeological examination of burial ground culture at a site in Slovenia.
As a festival and a ritual, Charak definitely goes back to pre-Hindu roots that were later absorbed into Hinduism. Its rituals of self flagellation, inflicted-torture and endurance through pain can be seen in different parts of India even now, especially, in the South. In Tamil country, for instance, the same rites of self-torture go under the name of Thaai-Poosam. Where the Rarh part of Western Bengal region is concerned, Charak has been celebrated as an essential part of worship of Dharma Thakur, the primordial god of the indigenous people, throughout the month of Baishakh, that is in April-May.
কলকাতা মহানগরীর সঠিক এবং প্রাণবন্ত কেন্দ্রবিন্দু বলতে আমরা সাধারণত ধর্মতলা ও চৌরঙ্গীর সংযোগস্থলকেই মনে করি। দীর্ঘ উত্তর -দক্ষিণ সড়ক কে অনেক নামে চিনি — চিৎপুর, বেন্টিঙ্ক, চৌরঙ্গী বা জওহর লাল নেহেরু রোড, আশুতোষ মুখার্জি ও শ্যামাপ্রসাদের নামের রাস্তা, তারপর দেশপ্রাণ শাসমল রোড। আবার পশ্চিমে গঙ্গার দিক থেকে পূর্বে যাওয়া রাজপথকে আমরা বরাবরই ধর্মতলা বলেই ডেকেছি, যদিও পুরপিতারা অনেক দিন আগেই এর নাম বদলেছেন লেনিনের সম্মানে। দৈনন্দিন ব্যস্ততার মাঝে আমরা কিন্তু একবারও প্রশ্ন করিনা আড়াইশ বছর পুরানো এই দুই প্রধান সড়ক কাদের ইতিহাস বহন করে চলেছে। ধর্মতলা কোন ধর্মের নামে? আর ওই চৌরঙ্গীর মানে কি?
Now that we are slowly getting over the shock and disappointment over the recent results of elections to five state assemblies, it may be time to stop fooling ourselves.
উত্তর প্রদেশ, উত্তরাখন্ড, গোয়া, পাঞ্জাব, মণিপুর, এই পাঁচ রাজ্যের ভোটের ফলাফল দেখে বোঝাই যাচ্ছে বিজেপিকে হারাতে গেলে আরও অনেক বেশি প্রস্তুতি চাই।
মণিপুরে কংগ্রেস কোন প্রতিদ্বন্দিতাই দিতে পারেনি।পাঞ্জাবে কংগ্রেস সুইসাইড করল। এখানে ক্যাপ্টেন অরমিন্দর সিংকে আর অন্যান্য বালিস্ট নেতাদের নিয়ে খেলার ফলে কংগ্রেস দল বিভক্ত হয়ে গেল এবং মানুষ বিজেপিকেও ভোট না দিয়ে আম আদমি পার্টিকে দুহাত তুলে আশীর্বাদ করলেন।
কিছুদিন আগে ডঃ কৌশিক বসু, ভারত সরকারের প্রাক্তন প্রধান অর্থনৈতিক উপদেষ্টা ও পরবর্তী কালে বিশ্ব ব্যাংকের প্রধান অর্থনীতিবিদ বলেন যে প্রধানমন্ত্রী মোদীর আর্থিক পুনরুদ্ধার নিয়ে উল্লসিত হবার কোন কারণ নেই। উনি আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের পরিসংখ্যান প্রকাশ করে বলেন যে মোদী ভারতের জিডিপি বৃদ্ধির হার ৮.২% (২০১৬-১৭) থেকে -৭.৩% (২০২০-২১) এ নিয়ে এসেছেন।
নরেন্দ্র মোদী তাঁর কৃষি আইন বাতিল করার সিদ্ধান্ত নেওয়ায় বহ কৃষক ও সাধারণ মানুষ উল্লসিত হয়েছেন। কিন্তু দল ও মিডিয়ার মধ্যে মোদীর অনুরাগীরা বেশ অস্বস্তিতে পড়েছেন। বিগত এক বছর ধরে তাঁরা কৃষি আইনের পক্ষ নিয়ে সোচ্চার হয়ে ক্রমাগত কৃষকদের খালিস্তানি, রাষ্ট্রবিরোধী ও সন্ত্রাসবাদী আখ্যা দিয়ে এসেছেন।
নরেন্দ্র মোদি যে এখন কতখানি মরিয়া হয়ে উঠছেন সেটা তাঁর দৈনন্দিন বিভিন্ন হতাশা প্ররোচক পদক্ষেপ থেকেই স্পষ্ট থেকে স্পষ্টতর হচ্ছে। একদিন হঠাৎ দিল্লির ঐতিহাসিক ইন্ডিয়া গেটের অমর জওয়ান জ্যোতি চিরকালের মতো বুজিয়ে দেন আবার তার পরের দিন সকলের হইচই দেখে তাড়াহুড়ো করে একটি ঘোষণা করলেন যে ওর পাশের বেদিতে নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর একটি মূর্তি স্থাপিত হবে।