পরমেশ্বরন থনকপ্পন নায়ার বা পি টি নায়ারের প্রধান পরিচিতি, তিনি ছিলেন ‘বেয়ারফুট হিস্টোরিয়ান অব ক্যালকাটা’ বা ‘কলকাতার খালি পায়ের ইতিহাসবিদ’। জন্মসূত্রে মালয়ালি এই ইতিহাসবিদ ৯১ বছর বয়সে কেরলের আলুভায় তাঁর নিজের বাড়িতে মঙ্গলবার শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন। বছর ছয়েক আগে কলকাতার পাট চুকিয়ে ফিরে গিয়েছিলেন জন্মভূমিতে। আমি হারালাম এক ৪৫ বছরের পুরনো পারিবারিক বন্ধু আর এক অতি প্রগাঢ় কলকাতাপ্রেমী গবেষককে, যিনি তাঁর জীবন উৎসর্গ করেছিলেন এই শহরের ইতিহাস সন্ধানে।
The 4th of June will be remembered in the history of stock markets in India for the biggest single-day fall in share prices in 4 years. The benchmark stock indexes, Sensex and Nifty, crashed by almost 6 per cent on this day when the election results to the 18th Lok Sabha started revealing that the ruling Bharatiya Janata Party may not be headed towards an absolute majority on its own.
ভারতের শেয়ার বাজারে গত ৪ জুন যে পতন হয়েছে, তেমন ঐতিহাসিক পতন বিগত চার বছরে হয়নি। একদিনে শেয়ার বাজার এতটা পড়েনি। শেয়ার বাজারের সূচক হল সেনসেক্স ও নিফটি। যে মুহূর্তে খবরে প্রকাশ পেল যে অষ্টাদশ লোকসভায় ভারতীয় জনতা পার্টি নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা না পাওয়ার দিকে এগোচ্ছে, সেদিন সেই মূহূর্ত থেকে সেনসেক্স ও নিফটিতে প্রায় ৫ শতাংশ পতন শুরু হল।
As I switched on the TV for a brief while to watch Narendra Modi’s third swearing-in ceremony, my mind flashed back to his first, in 2014. I was a bit nervous as I was sure to be the fall guy, as the CEO of Prasar Bharati, if any glitch occurred in the television and radio coverage. A few days earlier, he had alleged that Prasar Bharati had mischievously cut off parts of his last interview on Doordarshan.
মনে থাকবে। ১৯৬৭, ১৯৭৭ বা ২০১৪-এর লোকসভা নির্বাচন যেমন ইতিহাসে অন্যতম চাঞ্চল্যকর নির্বাচন হিসেবে স্থান পেয়েছে ঠিক তেমনই স্মরণীয় হয়ে থাকবে এই ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচন। কোনও সন্দেহ নেই মোদি জামানার পরিসমাপ্তির সূচনা ঘটল এবারের নির্বাচনে। এই দেওয়াললিখন তাঁকে ভবিষ্যতে কতটা সতর্ক করবে তা ভবিষ্যতেই বলবে।
History will look back at the 2024 elections to the 18th Lok Sabha as an exciting landmark— somewhat like 1967 or 1977 or even 2014. There is no doubt that it marks the beginning of the end of the Modi era, though one cannot predict how badly he may react to the writing on the wall or how or viciously he may tighten his stranglehold over a battered democracy. It is a major blow to Narendra Modi’s ego and his hold over his flock that he has fallen 32 seats short of the absolute majority figure of 272 seats.
What started as a completely one-sided election has slowly but surely turned into an interesting one, with all sorts of possibilities. Liberals, rationalists, pluralists, democratic, leftists and all others who have not accepted a regime that is openly opposed to these values enshrined in the Indian constitution have suffered repeated defeat, demoralisation and humiliation for 10 long years.
I am sad that while every major city of India has a proper public-sponsored art gallery, Kolkata does not. Delhi, Mumbai and Bangalore have great facilities called the National Galleries of Modern Art (NGMAs),
রাঢ় অঞ্চলে অবস্থিত সমগ্র বর্ধমান (পূর্ব এবং পশ্চিম), পার্শ্ববর্তী পুরুলিয়া, বীরভূম এবং বাঁকুড়ায় বেশ কয়েকটি ন্যাংটেশ্বর শিবমূর্তি পূজিত হয়। এগুলি প্রকৃতপক্ষে জৈন তীর্থঙ্করদের দিগম্বর মূর্তি। এগুলি প্রাচীন এবং মধ্যযুগে জৈনধর্মের সঙ্গে এই অঞ্চলের যোগাযোগের প্রত্যক্ষ প্রমাণ।
মহাবীর জৈন ধর্মে প্রবর্তক। কিন্তু এই বাংলার সঙ্গেও যে রয়েছে তাঁর গভীর সংযোগ, অনেকে তা জানে না। মূলত, বাংলার পশ্চিমাঞ্চলের সঙ্গে তাঁর সংযোগের কথা মনে করিয়ে দিতে চাই, যা প্রাচীনকাল থেকে 'রাঢ়' নামে পরিচিত।
Today, as we celebrate the Mahavira Jayanti, I am reminded of his association with the western tract of Bengal, known since ancient times as the Rarh or Radh. When I served as the Additional District Magistrate of the Asansol-Durgapur belt of Burdwan (now known as Paschim Barddhaman district) in 1980-81, I had visited the ruins of a famous Jain temple at Punchra.
মোদিজি হয়তো এটা দেখে খানিকটা বিস্মিতই হয়েছেন যে, জানুয়ারি মাসে রামমন্দির নির্মাণকে কেন্দ্র করেই হোক, কিংবা এই এপ্রিলে রামনবমীকে ঘিরেই হোক, বাঙালিকে তেমনভাবে উৎসাহিত হতে দেখা গেল না। উত্তর ও পশ্চিম ভারতে এসব নিয়ে যেমন উৎসাহ-উদ্দীপনা দেখা গিয়েছে, পশ্চিমবঙ্গের ছবি তদ্বিপরীত। বঙ্গ-বিজেপি চেষ্টার খামতি রাখেনি। খোলা তলোয়ার প্রদর্শন থেকে শুরু করে আগ্রাসী শোভাযাত্রা, বাদ ছিল না কিছুই।
When Narendra Modi attacked Rashtriya Janata Dal leader Tejashwi Yadav recently for violating the ‘strict norm’ of vegetarianism during the Ram Navami period, he was directly inciting voters in the northern Hindi belt, and of course, in adjunct areas like Gujarat.
Nothing could sum up better the transactional relationship between big capital and authoritarian rule than these words of William E. Scheuerman, Professor of Political Science at Indiana University in the ‘Boston Review’, under the catchy title Why Do Authoritarians Win?
In the last three years, Prime Minister Narendra Modi has introduced and carried through, with lightning speed and his brute majority in parliament, a series of legislations that choke or restrict our freedom of expression, information, data and their transmission. We have reasons to believe that the apparatus of a surveillance state has been grafted, stealthily but surely,
জানেন কী, এই হালে গঠিত মধ্যপ্রদেশের নতুন মন্ত্রিসভার প্রথম বৈঠকে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত কী ছিল? না, গ্রাম বা শহরের উন্নতি বা গরিব কল্যাণ তো নয়-ই, এমনকি কর্মসংস্থান বৃদ্ধিও সেখানে স্থান পায়নি। তাদের প্রথম ফরমান হল খোলা বাজারে মাছ-মাংস বা ডিম বিক্রি করা যাবে না। এর অনেক আগেই এই রাজ্যে ও অন্য বেশ কয়েকটি রাজ্যে বিদ্যালয়ের মিড-ডে মিলে ডিম বন্ধ করা হয়েছে, যদিও ডাক্তার বলেন অপুষ্ট বাচ্চাদের জন্যে ডিম খুবই স্বাস্থ্যকর।
Just a couple of days after the sad death of the one and only Ameen Sayani, I stumbled upon a photo with him, taken by his son at the NCPA, Mumbai. ‘August 2019’ was scrawled on it and I had gone there to deliver the Jamshed Bhaba Memorial Talk on Indian Culture. I was his great admirer and came to know him well from the time I headed All India Radio and Doordarshan, as CEO, Prasar Bharati.
Just a couple of days after the sad death of the one and only Ameen Sayani, I stumbled upon a photo with him, taken by his son at the NCPA, Mumbai. ‘August 2019’ was scrawled on it and I had gone there to deliver the Jamshed Bhabha Memorial Talk on Indian Culture. I was his great admirer. And came to know him well from the time I headed All India Radio and Doordarshan, as CEO, Prasar Bharati.
কাহিনির সূচনা ১৯৫২-র অগাস্ট মাসে সিংহলি রেডিওতে একটি হিন্দি ফিল্মি গানের অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে। পাঁচ বছর আগেই ভারত স্বাধীন হয়েছে। দেশভাগ, দাঙ্গা ও আঞ্চলিক সংঘাতের বাতাবরণেও বাহ্যত দেশটা তখন সংহত, ঐক্যবদ্ধ। তবে সে দেশের না আছে কোনও সাধারণ ভাষা না আছে কোনও অভিন্ন আবেগ।
The roots of the celebrations on the 26th of January as our Republic Day actually go back to a very significant development in our Independence struggle. Till 1929, Gandhiji and the mainstream of the Indian National Congress could not decide whether to demand complete independence from the British Empire.
As a normal human being who prefers not to jog or climb unless compelled to, it was rather foolhardy to agree to my wife’s persuasion to visit Amaranth. Once trapped, I did a bit of reading and panicked when I learnt that it is one of the most strenuous treks, with unnecessary exertions.