Culture
Among regional festivals that have been most widely publicised by Bollywood, Karva Chauth takes the pride of place — along with Mumbai’s Ganesh Festival. But while Ganesh is a pan-Indian Hindu deity, most would never have known the quaint one-day festival called Karva Chauth — had it not been for Hindi cinema.
আঞ্চলিক উৎসবগুলির মধ্যে যেগুলি বলিউডের চলচ্চিত্রের মাধ্যমে সর্বাধিক প্রচারিত হয়েছে, করবা চৌথ ব্রতটি তার মধ্যে অন্যতম। মুম্বইয়ের গণেশ উৎসবের মতো এর আবেদনও চলচ্চিত্রে অনস্বীকার্য। তবে গণেশ পুরাণে বর্ণিত একজন হিন্দু দেবতা। সেক্ষেত্রে বেশিরভাগ মানুষই কখন করবা চৌথ ব্রতের নাম সেভাবে জানত না — যদি না এটি হিন্দি সিনেমায় ব্যাপক ব্যবহার হতো।
Tonight is Lakshmi Puja in Bengal and much of the East, comprising of Assam, Odisha and Tripura. South India has a different tradition of worshiping Lakshmi during 3 of the 9 nights of Navaratri, which ends just five days before. This is how diversity thrives amidst unity in India, for several millennia.
আজ বাংলার ঘরে ঘরে ধনদেবী লক্ষ্মীর আরাধনা। আর অসম, ওড়িশা ও ত্রিপুরা নিয়ে গঠিত পূর্বাঞ্চলে কোজাগরী পূর্ণিমা নামে পরিচিত। পূর্বাঞ্চলে আশ্বিন মাসের পূর্ণিমাতে লক্ষ্মীকে আহ্বান করা হয়। সেখানে উত্তর এবং পশ্চিম ভারতে একটু পরে, অন্ধকার রাতে, কার্তিক মাসের অমাবস্যাতে দীপাবলি হিসাবে লক্ষ্মী পূজার জন্য প্রদীপ প্রজ্জ্বলন করা হয়। দক্ষিণে কয়েকদিন আগেই নবরাত্রি পালন অর্থাৎ ৯টি রাতের মধ্যে ৩টিতে লক্ষ্মীর পূজা করার ঐতিহ্য রয়েছে। কয়েক সহস্রাব্দ ধরে ভারতে ঐক্যের মধ্যে এভাবেই বৈচিত্র্যের বিকাশ ঘটে চলেছে।
Aldous Huxley was among the first to brand Gandhi and his movements `anti- science’. “Tolstoyan’s and Gandhiites tell us to `return to nature’,” he said, “in other words, abandon science altogether and live like primitives”. This impression was surely in currency and, in the absence of a determined, evidence laden rebuttal, it continues to prevail. Dr Meghnad Saha once told the Russians that he and his fellow scientists had “as little regard” for Gandhi’s economic and social theories “as you ‘the Russians’ have for Tolstoy”.
জাতিসংঘের শিক্ষা, বিজ্ঞান ও সংস্কৃতি সংস্থা, ইউনেস্কো, কলকাতার দুর্গা পুজোকে এক বিশেষ সম্মানে ভূষিত করেছে। এর নাম ‘ইনট্যাঞ্জিবল কালচারাল হেরিটেজ অব হিউম্যানিটি’, যার মানে সম্পূর্ণ মানব জাতির এক বিশিষ্ট সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য। এতে শুধুমাত্র গর্বিত হলে হবে না, আমাদের দায়িত্বও অনেকাংশে বেড়ে গেছে।
গত বছর ইউনেস্কো, অর্থাৎ রাষ্ট্রপুঞ্জের শিক্ষা, বিজ্ঞান ও সংস্কৃতি সংস্থা, কলকাতার দুর্গাপুজোকে বিশাল সম্মানে ভূষিত করেছে। আমাদের শারদীয় উৎসব হল একটি ‘ইনট্যানজিবল কালচারাল হেরিটেজ অব হিউম্যানিটি’, মানে মানবজাতির এক বিশিষ্ট সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য। এই প্রথম বার কলকাতার কোনও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য এত বড় বিশ্বব্যাপী সম্মান পেয়েছে, অতএব মহানগরীর উৎফুল্ল হওয়ার যথেষ্ট কারণ আছে। ‘কিন্তু এতে রাজ্য সরকার এত উল্লসিত কেন, প্রস্তাবটি তো তৈরি করেছিলেন দক্ষ বিশেষজ্ঞরা?’— যাঁরা এই ধরনের হিংসুটে প্রশ্ন তুলছেন, তাঁরা জানেন না যে এর আগে কোনও রাজ্য সরকার এই সব বিষয়ে কোনও উৎসাহই দেখাত না। তাই শান্তিনিকেতনকেও বিশ্বসম্মান দেওয়া কষ্টকর হয়ে উঠেছিল। আমাদের ছৌ নৃত্য যখন ২০১০-এ ইউনেস্কোর স্বীকৃতি পেয়েছিল তখন কেউ জানতেই পারেনি, কেননা রাজ্যে কোনও প্রচারই হয়নি। ছৌ নিয়ে কিন্তু ওড়িশা ও ঝাড়খণ্ড মেতে উঠেছিল।
When I first met Shivendra Singh Dungarpur in 2014, he had just started his Film Heritage Foundation (FHF) in Mumbai. I was then the Chief Executive Officer of Prasar Bharati in Delhi and he wanted archivists from Doordarshan to join his proposed workshop on restoration and preservation of films and audio visual materials. He had captioned it as the ‘first Film Preservation and Restoration School India’ which was to be held in February 2015.
On the 14th of August, 1947, Pakistan broke free from the erstwhile united India and that very night, India declared freedom. Amidst the euphoria and waves of support were doubts, doomsayers and opponents. This new India was not one entity but consisted of 14 British provinces and 565 princely states, with a mind boggling multiplicity of cultural identities, languages and ethnicities. Many were reminded of John Strachey’s jibe that “there is not and never was an India…no India nation, no people of India.”
Puri’s Ratha Yatra reminds Bengalis about Sri Chaitanya Mahaprabhu, who was known for his extreme demonstrations of piety and love for Jagannath. When he reached Puri after he took Sannyas in 1510, he was so overwhelmed with emotions that he rushed in a trance to embrace the image of Jagannath — and got roughed up by the priests who took him to be crazy.
We should strengthen the Archaeological Survey of India and lessen its burden of guarding thousands of sites. Only then can it be an effective custodian of the Places of Worship Act.
The Archaeological Survey of India’s (ASI) stand at the Qutub Minar that it cannot permit Hindus to pray there may have reinforced people’s faith in plural tolerance. But such a stand has been its traditional policy.
In 2010, there were concerted attempts by a section of Muslims to start namaz at the Qutub Minar and at other prominent Islamic monuments of India. But the ASI simply refused to budge and the culture ministry’s stand was supported by the Union cabinet. The government decided to confront the demand as a law-and-order problem. The section of fanatics gave up their tantrums in the face of such determination.
The ASI’s argument is simple — there are too many contested ‘non-worshipped’ monuments that Muslims, Hindus and Buddhists are raring to claim for their prayers and for de facto possession.
>These sites do not belong to any community and are the common property of India and Indians — hence no fresh worship should be allowed so that the delicate equilibrium is maintained. Such a stand could perhaps be studied by the judiciary.
As a festival and a ritual, Charak definitely goes back to pre-Hindu roots that were later absorbed into Hinduism. Its rituals of self flagellation, inflicted-torture and endurance through pain can be seen in different parts of India even now, especially, in the South. In Tamil country, for instance, the same rites of self-torture go under the name of Thaai-Poosam. Where the Rarh part of Western Bengal region is concerned, Charak has been celebrated as an essential part of worship of Dharma Thakur, the primordial god of the indigenous people, throughout the month of Baishakh, that is in April-May.
কলকাতা মহানগরীর সঠিক এবং প্রাণবন্ত কেন্দ্রবিন্দু বলতে আমরা সাধারণত ধর্মতলা ও চৌরঙ্গীর সংযোগস্থলকেই মনে করি। দীর্ঘ উত্তর -দক্ষিণ সড়ক কে অনেক নামে চিনি — চিৎপুর, বেন্টিঙ্ক, চৌরঙ্গী বা জওহর লাল নেহেরু রোড, আশুতোষ মুখার্জি ও শ্যামাপ্রসাদের নামের রাস্তা, তারপর দেশপ্রাণ শাসমল রোড। আবার পশ্চিমে গঙ্গার দিক থেকে পূর্বে যাওয়া রাজপথকে আমরা বরাবরই ধর্মতলা বলেই ডেকেছি, যদিও পুরপিতারা অনেক দিন আগেই এর নাম বদলেছেন লেনিনের সম্মানে। দৈনন্দিন ব্যস্ততার মাঝে আমরা কিন্তু একবারও প্রশ্ন করিনা আড়াইশ বছর পুরানো এই দুই প্রধান সড়ক কাদের ইতিহাস বহন করে চলেছে। ধর্মতলা কোন ধর্মের নামে? আর ওই চৌরঙ্গীর মানে কি?
দ্বন্দ্বহীন হয়ে বলতে পারি, রাধাপ্রসাদ গুপ্ত বা 'শাটুলদা'-ই আমার এক ও অদ্ধিতীয় 'গুরু'। স্বীকার করতে সামান্য দ্বিধাও নেই যে, শাটুলদার সঙ্গে দেখা না হলে আমার মনোজগৎ ও বহির্বিশ্ব-চেতনা এতখানি সমৃদ্ধ হয়ে উঠত না। যে বিপুল খ্যাতি এবং মহাস্তরীক ব্যুৎপত্তি তিনি অর্জন করেছিলেন তা সীমাবদ্ধ থাকেনি কোনও একটি বা দু'টি বিষয়ে। অবলীলাক্রমেজ্ঞানচর্চার বহু শাখায় তিনি বিচরণ করেছিলেন।“বহুমুখী প্রতিভাধর" বলতে যা বোঝায়, আমার চোখে রাধাপ্রসাদ গুপ্ত ঠিক তা-ই। পাশাপাশি তিনি একজন অনবদ্য কথক।
পশ্চিমবঙ্গের ২০২১ সালের নির্বাচনের ঐতিহাসিক ফলাফল দেখে আমাদের অনেকের বিশ্বাস হল যে, বাঙালির এখনও লড়ার ক্ষমতা আছে। রাজ্যের নির্বাচকরা ভারতের ইতিহাসের সবচেয়ে আক্রমণাত্মক প্রধানমন্ত্রীকে বুঝিয়ে দিলেন, তাঁদের কাছে ওঁর ‘ডবল ইঞ্জিন’ উন্নয়নের টোপের থেকে আত্মসম্মান ও বহুত্বের মূল্য অনেক বেশি। এ রাজ্যে ভোটের আগে প্রধানমন্ত্রীর কুড়িটি সফর ও কাঁড়ি কাঁড়ি জনসভার পরেও তাঁর ম্যাজিকে কাজ হল না কেন, তা উপলব্ধি না করেই তাঁর দল বাঙালিদের তথাকথিত উগ্র আঞ্চলিকতাকে দোষ দিল।
There are several tales about Kali’s origin, the best known of which comes from the Devi Mahatmya. It says that when Durga was so enraged by demons that her anger burst from her forehead in the form of Kali. Once born, the dark goddess went on the rampage, killing demons and stringing their heads on a chain around her neck. Her dance of death and destruction was stopped only when Shiva lay on her path and she stepped on her husband’s chest by accident. She was terribly embarrassed and finally calmed down. Kali is thus associated with war, death and cremation.
বছর কয়েক ধরে দেখা যাচ্ছে যে দীপাবলী বা দিওয়ালির দু দিন আগে উত্তর ও পশ্চিম ভারতীয় রীতি অনুযায়ী ধনতেরাস পরব টি এখন এক শ্রেণীর বাঙালির কাছে যথেষ্ট জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। ওদের পাঁচ দিনের লক্ষী ও কৃষ্ণকেন্দ্রিক অতি উজ্জ্বল দিওয়ালি আর আমাদের এক ঘোর অমাবস্যা রাত্রের কালীপূজার মধ্যে এমনিতেই প্রচুর পার্থক্য আছে। উত্তর ও পশ্চিম ভারতে দিওয়ালি শুরু হয় ধনতেরাস দিয়ে।
Hinduism accommodates a lot of conflicting rituals. For instance, while Dusshera is celebrated as the defeat of evil force such as Ravan or as Asura, the two are, in fact, worshipped on this day at several places.
It’s a little difficult to say precisely — because Durga in her present form incorporates different streams, like Simha Vahini (the goddess who rides the lion), the Mahishasura Mardini (one who slays the Buffalo-Demon) and the Dashabhuja or ten-armed goddess. They evolved in different stages and ages.
Now that Pujas are almost here, and Corona notwithstanding, millions of Bengalis will hop from pandal to pandal — a few questions may be interesting.
I am in Delhi where Navaratri has just begun and people are either fasting or undergoing severe restrictions on food and indulgences for the next nine days. Most are surprised that Bengal does not go through such severities and are amazed to hear of our feasting on the chief days, from Maha-Saptami to Maha-Navami.